The Greatest Guide To স্ট্রবেরি চাষ
The Greatest Guide To স্ট্রবেরি চাষ
Blog Article
ফরিদপুরে ধানের ভালো দামে কৃষকের মুখে হাসি
পতিত জমিতে চিনাবাদাম চাষে লাভবান হচ্ছেন কৃষক
৫৪,০০০ রোহিঙ্গাকে পাসপোর্ট দেয়ার সৌদি চাপ কি মেনে নেবে বাংলাদেশ
৫) ছাদে বাগানের জন্য মিশ্র সার, গুঁটি ইউরিয়া, খৈল, হাড়ের গুঁড়া (পচিয়ে) ব্যবহার করা ভালো।
আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল
ক. তলার প্রথম অংশ : তৃতীয় গ্রেডের ইটের কম দামি ছোট আকারের খোয়া/টুকরা দিয়ে ৩-৪ ইঞ্চি ভরাট করা;
প্রথমেই যে কারনটিকে মূখ্য বলে গণ্য করবো সেটা হলো, “স্ট্রবেরির উৎপাদন কম, অপরদিকে উপকারিতার কারনে এই ফলটির চাহিদা খুব বেশি” এবং যেখানে চাহিদা বেশি সেখানে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনাও খুব বেশি। অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে, স্ট্রবেরি কেবল একটি ফলই নয় বরং একটি ঔষধী উপাদানও। পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা যা পরের ধাপে বিস্তারিত জানানো হয়েছে। তাছাড়া স্ট্রবেরি চাষ করতে খরচের মাত্রা খুব কম থাকে বিধায় যেকেউ চাইলে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করতে পারেন। এবার এক নজরে দেখে নেই স্ট্রবেরি ফলের উপকারিতা সমূহ। স্ট্রবেরি ফলের উপকারিতা স্ট্রবেরিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, এবং উল্লেখ্য করার মত রয়েছে ভিটামিন – এ, সি, কে এবং মিনারেল যা দেহের প্রচুর পরিমাণের উপকৃত করে। স্ট্রবেরিতে রয়েছে প্রচুর পানি ও অল্প পরিমাণের কার্বোহাইড্রেট যার ফলে ওজন কমানোর জন্য সাহায্য করে।
শীতকালীন মৌসুমী ফুলের মধ্যে চন্দ্রমল্লিকাও বেশ জনপ্রিয়। ক্রিসমাসের সময় ফোটে বলে একে ক্রিসেন্থিমামও বলা হয়। জাপান ও চীন এর আদি জন্মস্থান। এটি বিভিন্ন বর্ণ ও রঙের হয়ে থাকে। তাই একে ‘শরৎ রানি’ও বলা হয়। বাড়ির আঙিনা, বারান্দা ও ছাদে ফুলটি চাষ করা যায়।
বাংলাদেশে ‘প্রায় বিলুপ্তি’র পথে ১০০-এর বেশি দেশীয় মাছ – দা এগ্রো নিউজ
বিদেশ থেকে খালি হাতে ফিরে ড্রাগন চাষে সাফল্য
চন্দ্রমল্লিকা গাছ মাটি থেকে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদন শোষণ করে থাকে। এ কারণে জৈব ও রাসায়নিক খাদ্যযুক্ত মাটিতে এ গাছ খুব ভালোভাবে সাড়া দেয়। প্রতি হেক্টরে ১০ টন পঁচা গোবর বা কম্পোস্ট, ৪০০ কেজি ইউরিয়া, ২৭৫ কেজি টিএসপি, ৩০০ কেজি মিউরেট অব পটাশ, ১৬৫ কেজি জিপসাম, ১২ কেজি বোরিক অ্যাসিড ও জিংক অক্সাইড সার প্রয়োগ করতে হবে। সাকার রোপণের ১০-১৫ দিন আগে পঁচা গোবর বা কম্পোস্ট এবং ইউরিয়া বাদে অন্যান্য সার ৭-১০ দিন আগে মাটির সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। সাকার রোপণের ২৫-৩০ দিন পর ইউরিয়া সারের অর্ধেক প্রয়োগ করতে হবে এবং বাকি অর্ধেক সার সাকার রোপণের ৪৫-৫০ দিন পর গাছের গোড়ার চারপাশে একটু দূর দিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। উপরি প্রয়োগের পর সার মাটির সাথে মিশিয়ে সেচ দিতে হবে।
নরসিংদীতে বাঙ্গির বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি
স্ট্রবেরি চাষে সফল পাবনার কৃষক নজরুল, মৌসুমে আয় ১০ লাখ
খুব সাবধানতার সাথে টব/পটে/ড্রামে/চারা/কলম/বীজ লাগাতে হবে। ঠিক মাঝখানে পরিমাণ মতো মাটির নিচে রোপন করতে হবে। চারা বা কলমের সাথে লাগানো মাটির বল যেন না ভাঙ্গে সেদিকে নজর রাখতে হবে। চারা বা কলমের ক্ষেত্রে বীজতলা/নার্সারিতে যতটুকু নিচে বা মাটির সমানে ছিল ততটুকু সমানে ছাদে লাগাতে হবে। বীজতলার থেকে বেশি বা কম গভীরে লাগালে গাছের বাড়বাড়তিতে সমস্যা হবে। মাঠে ফলমুল সবজি চাষের চেয়ে ছাদে সবজি চাষের অনেক পার্থক্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। চাদের বাগানে প্রতিদিন পরিষ্কার কার্যক্রম অনুসরণ করতে হবে। সেজন্য পুরাতন রোগাক্রান্ত, বয়স্ক ডালপালা, পাতা সাবধানতার সাথে কেটে নির্দিষ্ট স্থানে জমা করতে হবে। এতে গাছপালা রোগমুক্ত থাকবে ফলনে সুবিধা হবে। ফুল website এবং সবজিতে প্রয়োজন মাফিক সার প্রয়োগ করতে হবে। কিন্তু ফলের ক্ষেত্রে অন্তত দু’বার একবার বর্ষার আগে একবার বর্ষার পরে সাবধানে পরিমাণমত সার দিতে হবে। সার প্রয়োগের সময় মাটির আর্দ্রতা দেখে নিতে হবে। কেননা বেশি আর্দ্র বা কম আর্দ্র কোন টাইপের সার প্রয়োগের জন্য উপযুক্ত নয়। বিশেষ ক্ষেত্রে কিছু কিছু সার পানিতে মিশিয়ে গাছ ছিটিয়ে দিতে হবে। গুঁটি সারও এ ক্ষেত্রে বিশেষ উপযোগী।